বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারের প্রতিবাদে বটিয়াঘাটায় সংবাদ সম্মেলন।
নিত্যানন্দ মহালদার ব্যুরো চীপঃ
খুলনা জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পির বিরুদ্ধে বটিয়াঘাটা জলমা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভূমিদস্যু বাদশা সানা ও রুহুল আমিন সানার মিথ্যা হয়রানি মুলক তথ্য প্রচার করার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বেলা একটায় বিআরডিবি হলরুমে জলমা ইউনিয়ন বিএনপি’র পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়,
সংবাদ সম্মেলনে জালমা ইউনিয়নের বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক আচাবুর রহমান হাওলাদার এক লিখিত বক্তব্যে জানান – জলমা ইউনিয়নের রাঙ্গামারী মৌজার সি এস ৫৯/২ নং খতিয়ানের ৫৯/২এর ৯৬৮ নং দাগের ০৬১৮৬ একর রেজিস্ট্রিকৃত জমি ভোগ দখলে আছে কিন্তু উক্ত ব্যক্তিরা গোপনে ওই জমির দখল করে ভুয়া মালিক দ্বারা অন্যত্র বিক্রি করে ভাড়াটিয়াদের জোর করে নামিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে, তখন মনিরুল হাসানের আত্মীয় আনোয়ার হোসেন ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দিলে বাদশা ও রুহুল দুর্ধর্ষ ক্যাডার দিয়ে তাদের জীবননাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাড়িয়ে দেয় এবং বাড়ি দখল করে। গত ১০-৮ ২০১৪ তারিখে, মনিরুল হাসান বাদশা সানাকে মোবাইল ফোনে তার আত্মীয়ের জমিটি উভয়পক্ষকে মীমাংসার জন্য বসার কথা বলে, বাদশার কথায় রাজি হয়ে মীমাংসার প্রতিশ্রুতি দিলেও পর মুহূর্তে সে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে উল্টো হুমকি দিতে থাকে, তার ওই ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন জায়গায় মনিরুল হাসানের নাম ব্যবহার করে তাকে হেও প্রতিপন্ন ও রাজনৈতিকভাবে মান সম্মান খুর্ণ করার জন্য মিথ্যা অপবাদ দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় দরখাস্ত করতে থাকে, যা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন, আমরা এই মিথ্যা প্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই,আওয়ামী লীগের এই দোসরদের শাস্তির দাবি করছি, এ সযয় উপস্থিত ছিলেন বটিয়াঘাটা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব খন্দকার ফারুক হোসেন, প্রথম যুগ্ন আহবায়ক এজাজুর রহমান শামীম, যুগ্ন আহবায়ক মো সাইফুর রহমান, ১নং জলমা ইউনিয়নের আহবায়ক এস এম রুহুল মোমিন লিটন, বটিয়াঘাটা সদর ইউনিয়নের আহবায়ক মোল্লা ইমরান আহম্মেদ ও পলাশ মহলদার, জলমা ইউনিয়নের সদস্য সচিব শেখ আবুল হোসেন,যুগ্ন আহবায়ক মো আলী হোসেন, শেখ দেলোয়ার হোসেন, যুবদলের সদস্য সচিব মো বাহাদুর মুন্সী, যুবনেতা যুয়েল আকন্দ, আবদুল জব্বর, মো বেলায়েত হোসেন, মো বাবুল হোসেন, সুমন খান, হাফিজুর রহমান, ছাবিকুল ইসলাম বাবু, দেলোয়ার তালুকদার প্রমুখ, সহ অঙ্গ সংগঠন ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।