1. admin@kbtvnews24.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বিল পাবলা প্রদীপ বালার মৃত্যুতে সাংবাদিক নিত্যানন্দ মহালদারের শোক প্রকাশঃ জননেতা ব্যারিস্টার মীর হেলাল’কে রেজাউল করিম নেছারের অভিনন্দন চরকানাই হয়রত আস’আদ আলী ফাউন্ডেশনের ফুটবল টুর্নামেন্ট-২৪ এর উদ্ভোদন আজ বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী টেকনাফে বিজিবি চেকপোস্টে ফেন্সিডেল সহ গ্রেফতার-১ ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা স্বাদীনির পর,  প্রচন্ড  যুদ্ধের পর ১৭ ডিসেম্বর মুক্ত হয় খুলনাঃ নড়াইলে মহান বিজয় দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননাঃ স্বৈরশাসকের দোসররা এখনো দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত নড়াইলের লোহাগড়া থানা পুলিশের অভিযানে ইয়াবা ট্যাবলেট ও গাঁজাসহ দুইজন গ্রেফতার সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা নদভী ঢাকায় আটক

দেবীগঞ্জে কেঁচো সার উৎপাদন করে স্বাবলম্বী কৃষক রাসেল প্রধান।

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৭৭ বার পঠিত

দেবীগঞ্জে কেঁচো সার উৎপাদন করে স্বাবলম্বী কৃষক রাসেল প্রধান।

মোঃ হেকমত আলী মন্ডল জেলা প্রতিনিধি পঞ্চগড়।।

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় কেঁচো সার (ভার্মি কম্পোস্ট) উৎপাদন করে স্বাবলম্বী কৃষক রাসেল প্রধান(৩৫)। কেঁচো সার উৎপাদনের কেঁচো সার, উৎপাদিত রাসেল প্রধান এখন মাসে আয় করেন প্রায় ৩০-৩২ হাজার টাকা।
সরোজমিনে দেখা যায় :-
সম্প্রতি দেবীগঞ্জ উপজেলায় দেবীডুবা ইউনিয়নের সোনা পোতা গ্রামের কৃষক রাসেল প্রধানের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির বাহির আঙ্গিনায় দোচালা পলিথিনের ঘর। ঘরের নিচে সিমেন্টের তৈরি ৩৭টি রিং স্ল্যাব।
রিং স্ল্যাবে গোবর, মিশ্রণ করা হয়। সব রিং স্ল্যাবে ছেড়ে দেয়া হয় কেঁচো। তারপর চটের বস্তা দিয়ে রিং স্ল্যাব ঢেকে রাখা হয়।
কৃষক( উদ্যোক্তা)-০১
কৃষক( উদ্যোক্তা) রাসেলের বলেন প্রথমে রিং ও ঘর নির্মাণসহ মোট খরচ হয় প্রায় ৯ হাজার টাকা। পরে চাহিদা বেরে যাওয়ায় আরো ৫০ হাজার টাকা খরচা করে রিংস্ল্যাব তৈরি করেছি কর ।এক মাসে উৎপাদন হয় ৩ টন কেঁচো সার। প্রতি কেজি সার ১২ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। পাশাপাশি প্রতি কেজি কেঁচো এক হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি। উদ্যোক্তা রাসেল এখন মাসে আয় ৩০-৩২ হাজার টাকা।
জানা যায়, উপজেলা কৃষি অফিস থেকে প্রণোদনা হিসেবে পাওয়া ছয়টি রিং এবং বাকি রিংগুলো নির্জ খরচে ও ৩ হাজার কেঁচো দিয়ে কম্পোস্ট সার তৈরি শুরু করেন। এদিকে রাসেলের উৎপাদিত কেঁচো সার স্থানীয় কৃষকদের কাছে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

স্থানিয় কৃষক ১-২
দেবীডুবা ইউনিয়নের সোনাপোতা এলাকার কৃষক মাহাবুব আলম জানান, রাসেল প্রধানের কেঁচো সার ফসলে ব্যবহার করে ভালো ফলন পেয়েছি। পাশাপাশি তার সমন্বিত কৃষি খামার আমাকে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশে যে হারে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ছে, তাতে ধানের চাষ করে লাভ হয় না।
সিংক
উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা নাইম মোরেশদ বলেন, ভার্মি কম্পোস্ট সার ফসল উৎপাদনে খুবই উপযোগী একটি সার। এছাড়া বাণিজ্যিকভাবে এ সার উৎপাদন করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। আমরা কৃষক পর্যায়ে এ সারের ব্যবহার বাড়াতে কাজ করছি।

Facebook Comments Box

এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© All rights reserved © 2024 Kbtvnews24
Theme Customized By Shakil IT Park